1. info@www.gowainghatdarpan.online : গোয়াইনঘাট দর্পণ :
  2. gowainghatdarpa@gmail.com : গোয়াইনঘাট দর্পণ : গোয়াইনঘাট দর্পণ
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গোয়াইনঘাটে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে আসা ভারতীয় গরু বন্ধে প্রশাসনের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গোয়াইনঘাটে খেলাফত মজলিসের উপজেলা কমিটি পুনর্গঠন সুযোগের অভাবে অনেকের প্রতিভার বিকাশ ঘটে না : অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান বিছনাকান্দি পাথর লুটের প্রতিবাদ করায় মেডিকেল শিক্ষার্থীকে হ/ত্যা/র হু-মকি: পুসাগের প্রতিবাদ গোয়াইনঘাটে তৃতীয় পক্ষের আশ্বাসে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ থেকে বাঁচলো দুই গ্রাম গোয়াইনঘাটবাসীকে ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রভাষক জাহিদ আহমদ গোয়াইনঘাটবাসীকে জাতীয় এ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত লোকমান উদ্দিনের ঈদ শুভেচ্ছা পুসাগের ইফতার মাহফিল সম্পন্ন গোয়াইনঘাটে ডৌবাড়ী প্রবাসী কল্যাণ ট্রাস্টের শাড়ী-লুঙ্গি বিতরণ গোয়াইনঘাটে সদর ইউনিয়ন জামায়াতের ইফতার মাহফিল

গোয়াইনঘাটে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে আসা ভারতীয় গরু বন্ধে প্রশাসনের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

তানজিল হোসেন, গোয়াইনঘাট: সিলেটের ভারত সীমান্তবর্তী গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবৈধভাবে আসা ভারতীয় গরুর চোরাচালান ঠেকাতে এবার নতুন নিয়ম চালু করেছে উপজেলা প্রশাসন। গোয়াইনঘাটের ইজারাবিহীন বাজার তোয়াকুলে গরু বিক্রয়ের জন্য বিক্রেতাকে দেখাতে হচ্ছে মেম্বার অথবা চেয়ারম্যানের দেওয়া গরুর প্রত্যয়নপত্র। কিন্তু প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের ফলে রীতিমতো ভোগান্তির মধ্যে পড়েছেন উপজেলার তোয়াকুলসহ চার ইউনিয়নের মানুষ। এতেকরে গরু ব্যবসায়ী কিংবা বিক্রেতার সংখ্যা যেমন কমেছে অন্যদিকে হচ্ছে ব্যাপকভাবে আর্থিক লোকসান।

শুক্রবার সরেজমিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, বাজারে ক্রেতা আছে, কিন্তু বিক্রেতার সংখ্যা সীমিত। ক্রেতা-বিক্রেতা খুব একটা না থাকায় খাস কালেকশনের দায়িত্বপ্রাপ্তরা বসে অলস সময় পার করছেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, বিগত বছরগুলোতে তোয়াকুল বাজার ছিল ইজারার আওতায়। গরু বিক্রিতে কোন ধরনের গরুর প্রত্যয়নপত্রের প্রয়োজন হয়নি। কিন্তু বর্তমানে গরুর প্রত্যয়ন ব্যতিত গরু বিক্রি করা যাচ্ছে না। ইজারার মেয়াদ শেষ হওয়ায় পহেলা বৈশাখ থেকে সরকার কর্তৃক খাস কালেকশনের মাধ্যমে গরু বিক্রি করা হচ্ছে। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ক্রেতা-বিক্রেতাকে।

এদিকে উপজেলা প্রশাসনের ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছেন গোয়াইনঘাটের সচেতনমহল।

খাস কালেকশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত তহসিলদার মনজুর আহমদ আতহার বলেন, প্রত্যয়ন জটিলতার কারণে বাজারে গরু বেচা-কেনা এখন পর্যন্ত হয়নি।
নিরাপত্তার ব্যাপারে তোয়াকুল ইউনিয়নের বিট অফিসার গোয়াইনঘাট থানার এসআই দিদারুল আলম খান বলেন, বাজারে গরু নিয়ে আসার পথে চাঁদাবাজি হচ্ছে এমন খবর শুনেছি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রতন কুমার অধিকারী জানান, রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে আসা ভারতীয় গরু বন্ধের জন্য এই নিয়ম করা হয়েছে। এতে করে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও খামারিরা লাভবান হতে পারবেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো পড়ুন

স্বত্ব © গোয়াইনঘাট দর্পণ কর্তৃক সংরক্ষিত

প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট